মির্জাপুর উপজেলার বেগমদুল্লা গ্রামের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী ধর্ষণের অভিযোগে মির্জাপুর থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় উল্লেখ করা হয় মেয়েটি ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ালেখা করে। বিদ্যালয় যাতায়াতের সময় বখাটে মৃদুল (১৯) বিভিন্ন সময়ে উত্ত্যক্ত করত এবং কু প্রস্তাব দিত। সর্বশেষ তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে থাকে। উত্যক্ত করার ঘটনা গুলো মেয়েটি বাসায় কাউকে বলেনি যে কারণে বাসার কেউ জানতো না। একদিন মেয়েটিকে ভুলিয়ে ভালিয়ে সন্ধ্যার পর নদীর ধারের ঝোপের কাছে নিয়ে যায় এবং মৃদুল বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে জোর করব ধর্ষণ করে।তাকে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করেন মারুফ (১৯)। পরে বাসায় কাউকে কিছু না বলার জন্য বলেন এবং তাকে বিয়ে করবে বলে আশ্বস্ত করেন।মির্জাপুর উপজেলার বেগমদুল্লা গ্রামের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী ধর্ষণের অভিযোগে মির্জাপুর থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় উল্লেখ করা হয় মেয়েটি ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ালেখা করে। বিদ্যালয় যাতায়াতের সময় বখাটে মৃদুল (১৯) বিভিন্ন সময়ে উত্ত্যক্ত করত এবং কু প্রস্তাব দিত। সর্বশেষ তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে থাকে। উত্যক্ত করার ঘটনা গুলো মেয়েটি বাসায় কাউকে বলেনি যে কারণে বাসার কেউ জানতো না। একদিন মেয়েটিকে ভুলিয়ে ভালিয়ে সন্ধ্যার পর নদীর ধারের ঝোপের কাছে নিয়ে যায় এবং মৃদুল বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে জোর করব ধর্ষণ করে।তাকে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করেন মারুফ (১৯)। পরে বাসায় কাউকে কিছু না বলার জন্য বলেন এবং তাকে বিয়ে করবে বলে আশ্বস্ত করেন।

মির্জাপুর প্রতিনিধি

মির্জাপুর উপজেলার বেগমদুল্লা গ্রামের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী ধর্ষণের অভিযোগে মির্জাপুর থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় উল্লেখ করা হয় মেয়েটি ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ালেখা করে। বিদ্যালয় যাতায়াতের সময় বখাটে মৃদুল (১৯) বিভিন্ন সময়ে উত্ত্যক্ত করত এবং কু প্রস্তাব দিত। সর্বশেষ তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে থাকে। উত্যক্ত করার ঘটনা গুলো মেয়েটি বাসায় কাউকে বলেনি যে কারণে বাসার কেউ জানতো না। একদিন মেয়েটিকে ভুলিয়ে ভালিয়ে সন্ধ্যার পর নদীর ধারের ঝোপের কাছে নিয়ে যায় এবং মৃদুল বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে জোর করব ধর্ষণ করে।তাকে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করেন মারুফ (১৯)।

পরে বাসায় কাউকে কিছু না বলার জন্য বলেন এবং তাকে বিয়ে করবে বলে আশ্বস্ত করেন।মেয়েটি এসে কাউকে কিছু না বলে স্বাভাবিক থাকে এবং বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে যাতায়াত করতে থাকেন। কিছুদিন পর বমি বমি ভাব আসলে এবং অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ডাক্তারি চেকআপ শেষে ডাক্তার বলেন বাচ্চাটি ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা এ খবর শুনে মেয়েটির বাবার মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়েন।


পরবর্তীতে মেয়েটির অভিভাবকগণ বিস্তারিত শুনতে চান তখন বাচ্চাটি সমস্ত ঘটনা তাদের জানান।
পরবর্তীতে মেয়েটির অভিভাবকগণ ছেলেটির বাড়িতে বিয়ের প্রস্তাব দিলে কারা প্রস্তাব পতাকা করেন এবং এ নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করলে মেয়েটির জীবন ধ্বংস করে দিবে বলে হুমকি দেন। অন্য কোন কুলকিনারা না পেয়ে আইনি সহায়তার জন্য এ বিষয়ে মির্জাপুর থানায় মামলা করেন।

ধর্ষণকারীকে সহযোগিতা করার জন্য মারুফ নামের তার বন্ধুর নামেও মামলা হয়েছে। মামলার এজাহারে মৃদুল ও মারুফের নাম উল্লেখ করে মামলা এজহার হয়েছে। ওসি সাহেব জানান তদন্ত হচ্ছে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।এলাকাবাসী জানান দোষীদের দৃষ্টান্ত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক যাতে করে এমন ঘটনা আর কেউ না ঘটায়।

চ্যানেল আর এ নিউজ /মির্জাপুর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *